সবাইকে
সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আজকের দিনের পোস্ট। আশা করি পিসি
হেল্প লাইনের সবাই ভাল আছেন। নিজে ভাল থাকুন, পাশের মানুষটিকেও ভাল রাখুন
এই কামনা করি। পিসি হেল্প লাইনে একটু নিয়মিত পোস্ট করবার কথা ভেবেছি,
কিন্তু নিজেদের পড়াশোনা ও অন্য ব্যস্ততার কারনে ততটা সময় দিতে পারছিনা।
তবে মন আনচান বলে একটি কথা আছে।এই কারনে ব্যস্ততার মধ্য দিয়েও যতটুকু সময়
পাই যথাসাধ্য তা প্রিয় প্রযুক্তি সাইট পিসিহেল্প লাইনে দেবার চেষ্টা করি।
সেই প্রেক্ষিতে আজও এর ব্যতিক্রম নই। আজ আপনাদেরকে উইন্ডোজ বিষয়ে একটি
পোস্ট করছি। আসলে আমি কি বলতে চাচ্ছি তা অনেকেই পোস্টের শিরোনাম পড়ে
বুঝতে পেরেছেন।
হ্যা সম্মানীত ভিজিটরগণ আজকে উইন্ডোজ ৮ কে নিয়ে একটি টিউনস করব এবং এখানে উল্লেখ থাকবে উইন্ডোজ ৮ এর সম্যক ব্যবহার ও লাইন টাইম অ্যাক্টিভেশন ফর্মূলা। অবশ্য কিছুদিন পূর্বে উইন্ডোজ ৮ নিয়ে একটি পোস্ট/টিউনস করেছিলাম। হয়ত অনেকেই পড়েছেন। তা ছাড়া পূর্বের পোস্টে উল্লেখ করেছিলাম উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে নতুন কোন তথ্যাদি বা সিক্রেট টিপস পেলে তা আপনাদেরকে অবহিত করব। তাছাড়া এই সম্পর্কে আমাদের ফেসবুকে অনেকেই অবহিত করেছিলেন উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে আরো কিছু জানাবার। অপরদিকে সম্মানীত ভিজিটর ও পিসি হেল্প লাইনের জনপ্রিয় লেখক তুর্য্য ভাইয়া আমাদের প্রকাশিত পোস্টের কমেন্টস এ- বলেছিলেন আপডেট হিসাবে নতুন কিছু জানাবার!
পূর্বের প্রকাশিত পোস্টটি দেখতে হলে এই লিংকটি অনুসরন করলেই হবে-
1.ইউন্ডোজ ৮ ফুল ভার্সন ফ্রী তে ডাউনলোড করে নিন
2.উইন্ডোজ-৮ ( এইট ) কে এ্যাক্টিভ করে নিন ( আপডেট হয়েছে )
অনেক কথা বলা হল। এবার মূল কাজের কথাতে ফিরে যাচ্ছি-
হয়ত অনেকেই উইন্ডোজ ৮ ডাউনলোড করে ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছেন। কিংবা পাইরেটেড সিডি বা অন্য কোন উস হতে সংগ্রহ করে ব্যবহার করছেন। এমনিতে প্রথমদিকে নতুন কোন বিষয় নিয়ে মাতামাতিটা একটু বেশীই হয়ে থাকে। অনেকেরই অআগ্রহ থাকে সেখানে কি থাকছে বা কি সুবিধা হবে ইত্যাদি। তেমনি আমি ও আমার বন্ধুরা আগ্রহে ছিলাম একটু উইন্ডোজ ৮ পরখ করে দেখি। সেইসূত্রে কিছুদিন পূর্বে উইন্ডোজ ৮ টরেন্ট দিয়ে ডাউনলোড করে ব্যবহার শুরু করে দিয়েছি । অবশ্য প্রথমে উইন্ডোজ ৮ রিলিজ হওয়ার পরে একটিভেসন এর ঝামেলাতে পড়েছিলাম এবং এইজন্য উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করার আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। পরে পিসি থেকে রিমুভ করে ফেলি। অপরদিকে আমার বেশ কয়েকজন বন্ধুর পিসিতে উইন্ডোজ ৮ দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না। এদের মধ্য অনেকেই উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এক সাথে আমার ল্যাপটপ এ ব্যবহার করছে।
অবশ্য উইন্ডোজ ৮ অনান্য উইন্ডোজ এর চেয়ে অনেক ফাস্ট ও সহজেই ব্যবহারযোগ্য। তাছাড়া উইন্ডোজ ৮ এ মেট্রো স্টাইলটা এতো সুন্দর যে আমার মন উইন্ডোজ ৮ এর মধ্যে হারিয়ে ফেলেছি। সেই সূত্রে পূনরায় পিসিতে উইন্ডোজ ৮ ইনষ্টল করি। এবং কিভাবে এক্টিভেশন করা যায় তা ভাবতে থাকি। এই জন্য নেটে সার্চ দিয়ে এর সমাধান খুজতে থাকি এবং বিভিন্ন স্থানে পরিচিত বন্ধুদেরকে মেইল জানিয়ে রাখি কোন সমাধান পেলে তা জানাতে। ব্যস! এর মধ্য সমাধান পেয়ে যাই কিছু এক্টিভেশনের। কিন্তু বাধ সাজে তা হল- হয়ত ২ মাস কিংবা ৩ মাস ব্যবহার করা যাবে ……তারপর …..?
এরমধ্য ঢাকা হতে আমার এক ফ্রেন্ড উইন্ডোজ ৮ এক্টিভেশন হিসাবে একটি টরেন্ট লিংক শেয়ার করে। সেখান হতে ফাইলটি নামিয়ে নিই। অতপর উইন্ডোজ ৮ ইনষ্টল করার পর তা সক্রিয় করি। তখন উইন্ডোজ ৮ সম্পুর্নভাবে একটিভ হয়ে যায় এবং কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই আপডেট নিচ্ছে।
১। কিভাবে উইন্ডোজ ৮কে সক্রিয় করবেন?
প্রথমে উইন্ডোজ ৮ পিসিতে ইনস্টল করে নিন। অথবা মনে করি উইন্ডোজ ৮ পিসিতে ইনস্টল করা অআছে। যারা নতুন করে ইনস্টল করবেন তারা দেখে নিন অআপনার পিসি উইন্ডোজ ৮ অপারেট করার জন্য যথেষ্ট কিনা?
উইন্ডোজ ৮ একটিভ করার জন্য প্রয়োজনীয় ফাইল সমূহ
উইন্ডোজ একটিভ করার জন্য ফাইলটি ওপেন করতে হবে এভাবে-
উইন্ডোজ ৮ একটিভেটর প্রস্তুত হচ্ছে…
এবার নিচের ছবির মত আসবে। এই একটিভেটর দিয়ে সুধু উইন্ডোজ ৮ নয় মাইক্রোসফট এর বেশ কিছু প্রোডাক্ট একটিভ করা যায় তবে আমার এই প্রকাশনাতে উইন্ডোজ ৮ কে একটিভেসন করার বলা হয়েছে তাই উইন্ডোজ ৮ কেই একটিভ করবো অন্য কোন প্রোডাক্ট নয়। উইন্ডোজ ৮ কে একটিভ করতে Windows 8 Install/Uninstall বাটনে ক্লিক করুন।
উইন্ডোজ ৮ কে একটিভ করার জন্য Windows 8 Install/Uninstall এ ক্লিক করতে হবে।
এবার একেবারে কালো স্ক্রিন নিয়ে এক মহা ঝামেলার জিনিশ কম্যান্ড প্রম্পট এসে আপনার সামনে হাজির হবে নিচের ছবির মত। ভয় পাবার কিছু নাই। এবার কিবোর্ড থেকে Y (ওয়াই) বাটনে চাপ দিন তাহলেই কাজ শুরু করে দেবে
এই ছবির মত আসলে আপনাকে কিবোর্ড থেকে ওয়াই (Y) এ চাপ দিতে হবে।
এবার আপনার উইন্ডোজ সফল ভাবে একটিভ হয়ে যাবে, এবং নিচের ছবির মত সিস্টেম প্রোপার্টিজ এ দেখতে পাবেন
উইন্ডোজ ৮ এখন সফলভাবে আজীবনের জন্য একটিভ হয়ে গেছে। এবার নিজে ব্যবহার করুন, উইন্ডোজ ৮ এর পরিপূর্ণতার মজা নিন এবং অপরজনের সাথে টরেন্ট ফাইলটি শেয়ার করুন।
(বি:দ্র- এই প্রসেসকে অনেকে অরজিনাল মাইক্রোসফট একটিভ মুড হিসাবে ভেবে ভূল করবেন না। এটা অনেকটা ক্রাক ফাইল ওয়ার্কিং হিসাবে কাজ করবে। কেননা, অআমাদের দেশের মত অনেকেরই উইন্ডোজ ৮ ক্রয় করার মত সামর্থ নাই। আবার থাকলেও অনেকে করবে না। মনে করি এই মুহুর্তে উইন্ডোজ ৮ বাংলাদেশী টাকাতে যদি প্রায় ২০,০০/- হয়, তাহলে একটি ছোটখাট কনফিগারেশনের পিসি ক্রয় করা যাবে। তাই কেন এত টাকা ………! সুতরাং এই সিস্টেম প্রসেস এর মাধ্যমে এক দিকে যেমন অর্থ বাচবে অপরদিকে উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারের সাধ্ও ঘোলে মিটানো যাবে।
তাহলে ভিজিটর বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। পোস্টটি দ্রুতভাবে পাবলিশ করতে গিয়ে কিছু ভূলত্রুটি থাকাটাই স্বাভাবিক। এই জন্য ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবান করছি। অআবার পরবর্তী পোস্টে কথা হবে। সবাই ভাল থাকুন।– শুভ রাত্রি
হ্যা সম্মানীত ভিজিটরগণ আজকে উইন্ডোজ ৮ কে নিয়ে একটি টিউনস করব এবং এখানে উল্লেখ থাকবে উইন্ডোজ ৮ এর সম্যক ব্যবহার ও লাইন টাইম অ্যাক্টিভেশন ফর্মূলা। অবশ্য কিছুদিন পূর্বে উইন্ডোজ ৮ নিয়ে একটি পোস্ট/টিউনস করেছিলাম। হয়ত অনেকেই পড়েছেন। তা ছাড়া পূর্বের পোস্টে উল্লেখ করেছিলাম উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে নতুন কোন তথ্যাদি বা সিক্রেট টিপস পেলে তা আপনাদেরকে অবহিত করব। তাছাড়া এই সম্পর্কে আমাদের ফেসবুকে অনেকেই অবহিত করেছিলেন উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে আরো কিছু জানাবার। অপরদিকে সম্মানীত ভিজিটর ও পিসি হেল্প লাইনের জনপ্রিয় লেখক তুর্য্য ভাইয়া আমাদের প্রকাশিত পোস্টের কমেন্টস এ- বলেছিলেন আপডেট হিসাবে নতুন কিছু জানাবার!
পূর্বের প্রকাশিত পোস্টটি দেখতে হলে এই লিংকটি অনুসরন করলেই হবে-
উইন্ডোজ ৮ নিয়ে হট টিউনস এবং উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে জেনে নিই A টু Z ! (রিকোয়েস্টেড পোস্ট)
আরেকটি কথা না বলে পারছিনা উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে আমাদের পোস্ট ছাড়াও ২/১ জন লেখক রিভিউ করেছেন। এর মধ্য পিসি হেল্প লাইনের সম্মানীত অন্যতম ব্লগার মিয়াজী ভাইয়া বেশ কয়েকটি পোস্ট করেছেন। ইচ্ছা করলে আপনি সেইগুলোতে একটু ঢু মারতে পারেন। আশা করি উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে আরেকটু ধারনা পাবেন এবং অনেকেরই অজানা তথ্যবলী সম্পর্কে উপকৃত হবেন। মিয়াজী ভাইয়ার কাছে আমরাও কতৃজ্ঞ ও অভিনন্দন জানাচ্ছি উইন্ডোজ ৮ সম্পর্কে এত সুন্দর টিউনস করার জন্য। অপরদিকে মিয়াজী ভাইয়ার লিংকগুলো দেখতে হলে নিচের দিকে দেখুন-1.ইউন্ডোজ ৮ ফুল ভার্সন ফ্রী তে ডাউনলোড করে নিন
2.উইন্ডোজ-৮ ( এইট ) কে এ্যাক্টিভ করে নিন ( আপডেট হয়েছে )
অনেক কথা বলা হল। এবার মূল কাজের কথাতে ফিরে যাচ্ছি-
হয়ত অনেকেই উইন্ডোজ ৮ ডাউনলোড করে ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছেন। কিংবা পাইরেটেড সিডি বা অন্য কোন উস হতে সংগ্রহ করে ব্যবহার করছেন। এমনিতে প্রথমদিকে নতুন কোন বিষয় নিয়ে মাতামাতিটা একটু বেশীই হয়ে থাকে। অনেকেরই অআগ্রহ থাকে সেখানে কি থাকছে বা কি সুবিধা হবে ইত্যাদি। তেমনি আমি ও আমার বন্ধুরা আগ্রহে ছিলাম একটু উইন্ডোজ ৮ পরখ করে দেখি। সেইসূত্রে কিছুদিন পূর্বে উইন্ডোজ ৮ টরেন্ট দিয়ে ডাউনলোড করে ব্যবহার শুরু করে দিয়েছি । অবশ্য প্রথমে উইন্ডোজ ৮ রিলিজ হওয়ার পরে একটিভেসন এর ঝামেলাতে পড়েছিলাম এবং এইজন্য উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার করার আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। পরে পিসি থেকে রিমুভ করে ফেলি। অপরদিকে আমার বেশ কয়েকজন বন্ধুর পিসিতে উইন্ডোজ ৮ দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না। এদের মধ্য অনেকেই উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এক সাথে আমার ল্যাপটপ এ ব্যবহার করছে।
অবশ্য উইন্ডোজ ৮ অনান্য উইন্ডোজ এর চেয়ে অনেক ফাস্ট ও সহজেই ব্যবহারযোগ্য। তাছাড়া উইন্ডোজ ৮ এ মেট্রো স্টাইলটা এতো সুন্দর যে আমার মন উইন্ডোজ ৮ এর মধ্যে হারিয়ে ফেলেছি। সেই সূত্রে পূনরায় পিসিতে উইন্ডোজ ৮ ইনষ্টল করি। এবং কিভাবে এক্টিভেশন করা যায় তা ভাবতে থাকি। এই জন্য নেটে সার্চ দিয়ে এর সমাধান খুজতে থাকি এবং বিভিন্ন স্থানে পরিচিত বন্ধুদেরকে মেইল জানিয়ে রাখি কোন সমাধান পেলে তা জানাতে। ব্যস! এর মধ্য সমাধান পেয়ে যাই কিছু এক্টিভেশনের। কিন্তু বাধ সাজে তা হল- হয়ত ২ মাস কিংবা ৩ মাস ব্যবহার করা যাবে ……তারপর …..?
এরমধ্য ঢাকা হতে আমার এক ফ্রেন্ড উইন্ডোজ ৮ এক্টিভেশন হিসাবে একটি টরেন্ট লিংক শেয়ার করে। সেখান হতে ফাইলটি নামিয়ে নিই। অতপর উইন্ডোজ ৮ ইনষ্টল করার পর তা সক্রিয় করি। তখন উইন্ডোজ ৮ সম্পুর্নভাবে একটিভ হয়ে যায় এবং কোন প্রকার সমস্যা ছাড়াই আপডেট নিচ্ছে।
১। কিভাবে উইন্ডোজ ৮কে সক্রিয় করবেন?
প্রথমে উইন্ডোজ ৮ পিসিতে ইনস্টল করে নিন। অথবা মনে করি উইন্ডোজ ৮ পিসিতে ইনস্টল করা অআছে। যারা নতুন করে ইনস্টল করবেন তারা দেখে নিন অআপনার পিসি উইন্ডোজ ৮ অপারেট করার জন্য যথেষ্ট কিনা?
System Requirements
Windows 8 works on the same hardware that powers Windows 7:- Processor: 1 gigahertz (GHz) or faster
- RAM: 1 gigabyte (GB) (32-bit) or 2 GB (64-bit)
- Hard disk space: 20 GB
- Graphics card: Microsoft DirectX 9 graphics device with WDDM driver
২। টরেন্ট ফাইল প্রথমেই ডাউনলোড করুনঃ
১। উইন্ডোজ ৮ লাইফটাইম ভাবে সক্রিয় করতে হলে আপনাকে প্রথমত আমার আলোচনার প্রেক্ষাপত হিসাবে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে হবে। টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে নিচের লিংক অনুসরন করুন। প্রায় ৪৫ মেগাবাইটের ফাইল।টরেন্ট ফাইল
২। ডাউনলোড সম্পাপ্ত হওয়ার জিপ সফটওয়্যার দিয়ে ফাইলগুলো এক্সট্রাক্ট করুন, তাহলে নিচের ছবির মত 2টি ফাইল পাবেনতার মধ্যে ।উইন্ডোজ ৮ একটিভ করার জন্য প্রয়োজনীয় ফাইল সমূহ
দ্বিতীয় উইন্ডোজ ৮ কে একটিভ করুনঃ
মনে করি, আপনারা সফলভাবে উইন্ডোজ ৮ এর একটিভেসন এর ফাইলগুলো ঠিক-ঠাকভাবে ডাউনলোড করতে পেরেছেন। এবার আপনার কম্পিউটার এ যা কাজ করছিলেন তাসম্পুর্নরুপে বন্ধ করে দিন, কারন আপনার কম্পিউটার এবার বন্ধ হয়ে চালু হবে।এখন উইন্ডোজ ৮ কে সম্পুর্নরুপে একটিভ করার জন্য Microsoft Windows 8 Activator(All Edition).exe নামের ফাইলটিতে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করেRun as administratorএ ক্লিক করুন।উইন্ডোজ একটিভ করার জন্য ফাইলটি ওপেন করতে হবে এভাবে-
উইন্ডোজ ৮ একটিভেটর প্রস্তুত হচ্ছে…
এবার নিচের ছবির মত আসবে। এই একটিভেটর দিয়ে সুধু উইন্ডোজ ৮ নয় মাইক্রোসফট এর বেশ কিছু প্রোডাক্ট একটিভ করা যায় তবে আমার এই প্রকাশনাতে উইন্ডোজ ৮ কে একটিভেসন করার বলা হয়েছে তাই উইন্ডোজ ৮ কেই একটিভ করবো অন্য কোন প্রোডাক্ট নয়। উইন্ডোজ ৮ কে একটিভ করতে Windows 8 Install/Uninstall বাটনে ক্লিক করুন।
উইন্ডোজ ৮ কে একটিভ করার জন্য Windows 8 Install/Uninstall এ ক্লিক করতে হবে।
এবার একেবারে কালো স্ক্রিন নিয়ে এক মহা ঝামেলার জিনিশ কম্যান্ড প্রম্পট এসে আপনার সামনে হাজির হবে নিচের ছবির মত। ভয় পাবার কিছু নাই। এবার কিবোর্ড থেকে Y (ওয়াই) বাটনে চাপ দিন তাহলেই কাজ শুরু করে দেবে
এই ছবির মত আসলে আপনাকে কিবোর্ড থেকে ওয়াই (Y) এ চাপ দিতে হবে।
এবার আপনার উইন্ডোজ সফল ভাবে একটিভ হয়ে যাবে, এবং নিচের ছবির মত সিস্টেম প্রোপার্টিজ এ দেখতে পাবেন
উইন্ডোজ ৮ এখন সফলভাবে আজীবনের জন্য একটিভ হয়ে গেছে। এবার নিজে ব্যবহার করুন, উইন্ডোজ ৮ এর পরিপূর্ণতার মজা নিন এবং অপরজনের সাথে টরেন্ট ফাইলটি শেয়ার করুন।
(বি:দ্র- এই প্রসেসকে অনেকে অরজিনাল মাইক্রোসফট একটিভ মুড হিসাবে ভেবে ভূল করবেন না। এটা অনেকটা ক্রাক ফাইল ওয়ার্কিং হিসাবে কাজ করবে। কেননা, অআমাদের দেশের মত অনেকেরই উইন্ডোজ ৮ ক্রয় করার মত সামর্থ নাই। আবার থাকলেও অনেকে করবে না। মনে করি এই মুহুর্তে উইন্ডোজ ৮ বাংলাদেশী টাকাতে যদি প্রায় ২০,০০/- হয়, তাহলে একটি ছোটখাট কনফিগারেশনের পিসি ক্রয় করা যাবে। তাই কেন এত টাকা ………! সুতরাং এই সিস্টেম প্রসেস এর মাধ্যমে এক দিকে যেমন অর্থ বাচবে অপরদিকে উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারের সাধ্ও ঘোলে মিটানো যাবে।
তাহলে ভিজিটর বন্ধুরা আজ এই পর্যন্তই। পোস্টটি দ্রুতভাবে পাবলিশ করতে গিয়ে কিছু ভূলত্রুটি থাকাটাই স্বাভাবিক। এই জন্য ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবান করছি। অআবার পরবর্তী পোস্টে কথা হবে। সবাই ভাল থাকুন।– শুভ রাত্রি
“PLEASE DON’T ANY COPY & DON’T SHARE ANY POST COLLECTION WITHOUT CFBT PERMISSION”
—————————————————————–
—————————————————————–
****Edited This Post****
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন