বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৩

কল ব্লক সার্ভিস চালু না করেও বিরক্তকর ফোন কল থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন খুব সহজেই

অনেক সময় আমাদের মোবাইল এ বিরক্তিকর কল আসে। সেটা বন্ধ করতে আমরা বেছে নেই কল ব্লক সার্ভিস। সে জন্য অপারেটররা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা কেটে নেয়। এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রকার কল ব্লক সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই এই ২ টি পদ্ধতির কনটাই ব্যবহার করতে পারিনা বা চাইনা। তাই এইসব ঝামেলায় না গিয়ে আপনাদের একটা সহজ টিপস দেব।
আপনারা অনেকেই হয়ত এটা জানলেও জানতে পারেন । চলুন দেখে আসি কিভাবে এটা করবেন ।
*** জিপি, রবি, বাংলালিংক এবং এয়ারটেল গ্রহকদের জন্য ***
প্রথমে আপনি আপনার মোবাইল এর call divert অপশন এ জান (voice call) ।
তারপর সেখান থেকে Divert when busy / If busy তে চাপুন এবং Activate চাপুন ।
তারপর To other number এ নিচের অপারেটর অনুসারে নাম্বার বসিয়ে দিন এবং Ok চাপুন । বাস আপনার কাজ শেষ ।
ক) জিপি এর জন্য – ১২৬৬
খ) রবি এর জন্য – ৮১২১
গ) বাংলালিংক এর জন্য – ৭৭০
ঘ) এয়ারটেল এর জন্য – ৭৮৯
** সিটিসেল এবং টেলিটক গ্রাহকরা তাদের voice mail নাম্বার বাবহার করে ট্রাই করে দেখেন হতেউ পারে ।
এবার ফলাফলঃ
এখন যে কলার ই আপানাকে call করুক না কেন, আপনি শুধু call টা কেটে দিন । এখন যে আপনাকে call করেছে তার ১২টা বাজতে শুরু করেছে । অর্থাৎ তার মোবাইল এ Call টা রিসিভ হয়ে গ্যাসে । ভয় নেই, আপনার টাকা কাটবেনা। আমার কথা বিশ্বাস না হলে হাতের কাছের মোবাইল টা দিয়ে ট্রাই করে দেখুন ।
**cancel করতে Divert when busy / If busy তে গিয়ে cancel চাপুন ।

ইউটিউবের সকল প্রকার ভিডিও ডাউনলোড করুন MP3 ফরম্যাটে (Addons বা Software ছাড়া)

আসসসালামু আলাইকুম, সবাইকে টেকটিউনসে এ স্বাগতম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশি ও আশে-পাশের সবাইকে নিয়ে খুবই ভাল আছেন। ভাল থাকুন ও ভাল রাখুন আপনার পাশের মানুষটিকে। সব সময়ই হাসি খুশি থাকুন। আজ যে বিষয়টি শেয়ার করব সেটি অনেকে জানেন আবার অনেকে জানেননা যারা জানেনা তাদের জন্য এই টিউন। অনেকেই আমরা বিভিন্ন ভিডিও গান ইত্যাদি ইউটিউবে এ দেখি কিন্তু স্পিড কম হওয়ার কারনে ডাউনলোড করতে পারিনা অথবা অনেকের সামর্থ্য নাও থাকতে পারে :) তাই অনেকে এম.পি.থ্রি গানের দিকে ছুটী কেমন হয় যদি ইউটিউবের ভিডিও গুলোকেই এম.পি.থ্রি ফরম্যাটে বানিয়ে কম সময়ে কম সাইজে ডাউনলোড করতে পারি।
আসুন দেখি কিভাবে করেঃ :D
১) প্রথমে এই সাইটে যান, তাহলে নিচের মতো দেখাবে
২) এবার আপনার ভিডিওর লিঙ্ক পেস্ট করুন
৩) এবার ডাউনলোড এ ক্লিক করুনঃ
৪) তারপর লিঙ্ক চেক করবে
৫)এবার কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন........ আপনি লিঙ্ক পেয়ে যাবেন :D
এবার ডাউনলোড করুন আরামসে........................ :P
বিদায়.....................................

ডাউনলোড করে নিন সুন্দর একটি ব্লগার টেম্পলেট । ব্যবহার করে দেখুন ভাল লাগবে ।

বন্ধুরা আশাকরি সবাই ভাল আছেন , আমিও আপনাদের দোয়াই খুব ভাল আছি । যাই হক আজকে আমি আপনাদের জন্য খুব সুন্দর একটি ব্লগার টেম্পলেট নিয়ে এলাম আশাকরি আপনাদের ভাল লাগবে । টেম্পলেট এর নাম Combro Oncom তাহলে আর দেরি না করে নীচে থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার সুরু করে দিন ।
=/> নীচে থেকে ডাউনলোড করে নিন । আশাকরি কিভাবে ব্যবহার করবেন তা আর বলতে হবে না ।তবে যক্ষুনি এটা ব্যবহার করবেন তার আগে আগের টেম্পলেট এর ব্যাক আপ নিয়ে রাখবেন কারন যদি এটি যদি কোন কারনে আপনার পছন্দ না হয় তাহলে যাতে আগের রুপে ফিরে যেতে পারেন ।
                                               LIVE DEMO DOWNLOAD
=/> আশাকরি ডাউনলোড করতে কোন  সমস্যা হবে না । তাহলে ব্যবহার করে দেখুন ভাল লাগলে একটি কমেন্ট এবং আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন ।
=।> তাহলে আজকের মতো এই পর্যন্ত আবারও দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে । ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন । আল্লাহ্‌ হাফেজ ।

“প্রোফেশনাল ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট” আসলেই শেখা যায়? আপনি পারবেন মনে হয়?

আমরা অনেকেই নতুন হিসেবে ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট শেখার জন্য সঠিক দিক খুজে পাই না, অথবা প্রোফেশনাল লেভেলের ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট শিখার উপায় পাই না।
অনেক সময় হতাশ হয়ে বিভিন্ন ট্রেইনিং সেন্টার ও গুরুজনের শরণাপন্ন হই।
অনেকেই অনলাইনে নিজে নিজে শেখার চেষ্টা করেন। কেও সফল হন, কেও হতাশ হয়ে পরেন। অনেকেই প্রশ্ন করেন, আসলেই কি অনলাইনে নিজে নিজে প্রোফেশনাল লেভেলের ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট শেখা সম্ভব?
হ্যা সম্ভব।। আপনার যদি যথেষ্ঠ ইচ্ছা শক্তি থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই পারবেন। অনলাইনে শেখার জন্য রয়েছে অতিরিক্ত রিসোর্স।

কীভাবে সেরা রিসোর্স টি বাছাই করবেন?

এর জন্য কিছুটা আপনার নিজের বিবেক বুদ্ধি ও চালাকি কাজে লাগাতে হবে। প্রথমত আপনি গুগল কে ব্যবহার করেই আপনার ওয়েব ডিজাইনার বা ডেভেলপার ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।
উদাহরণ হিসেবে আপনি গুগল এ সার্চ করে দেখুনঃ "Best way to learn HTML"
সাথে সাথেই এইচটিএমএল শেখার সেরা উপায়টি আপনি পেয়ে যাবেন। একটি নয় হাজার হাজার। প্রথম ৩-৪ টাতেই সন্তুষ্ট হবার কথা।

আসলে সমস্যা টা কোথায়?

সমস্যা টা আসলে ধৈর্য এবং টাকার নেশা। অনেকেই বলেন ভাই ওয়েব ডিজাইন শিখতে কত সময় লাগবে? তাদের আসলে কিছুটা সান্তনা দেয়ার জন্যই বলতে হয় ৫-৬ মাস। কিন্তু আদৌ কি তাই? আমি যদি বলি আপনার ওয়েব ডিজাইন শিখতে পুরো জীবন লাগবে? বিশ্বাস হচ্ছে না তাইতো? কি আবোল তাবোল বলছি? সামনে পেলে মাইর দিতেন নিশ্চিত।
আসলে সত্যি... ওয়েব ডিজাইন শিখতে আপনার পুরো জীবন পার হয়ে যাবে। আপনি শিখে শেষ করতে পারবেন না। কারন ওয়েব ডিজাইন এর কোন ইতি নেই। আপনি আজ এইচটিএমএল ৪ শিখছেন। শেখা শেষ হতেই আপনাকে এইচটিএমএল ৫ শিখতে হবে। আর সেটা শিখতে শিখতে নিশ্চিত এইচটিএমএল ৬,৭,৮ ইত্যাদি চলে আসবে এবং আসতে থাকবে।
তাই বলছি আপনার পুরো জীবন পার হয়ে গেলেও ওয়েব ডিজাইন শিখে শেষ করতে পারবেন না। ঘাবড়ানোর কিছু নেই। সমস্যায় যখন ফেলে দিলাম, সমস্যা থেকে উত্তরণের উপায় ও বাতলে দিচ্ছি।
সমস্যা সমাধানের উপায় একটাই। আপনি যেটাই শিখবেন বা শিখছেন সেটা পুর্নাঙ্গ ভাবে শিখুন। তার উপর পুর্ন জ্ঞান লাভ করুন। সেটি নিয়ে ব্যাপক গবেষণা করুন। কারন একজন পুরুষের পক্ষে ৪ টি স্ত্রী নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হলেও কেও কখনো এক সাথে ৪ টা হাতিকে কাধে নিয়ে চলতে পারবে না। রাজনিকান্ত, অনন্ত জলীল বা ক্রিশ ৩ এর জন্য ভিন্ন ব্যাপার। তারা সব অসম্ভব কেই সম্ভব করতে পারে।
আপনি চিন্তা করে দেখুনতো, আপনার পক্ষে কি একসাথে ৪ টি জীবন অতিবাহিত করা সম্ভব? আপনি আপনার সন্তান হয়ে স্কুলে যাবেন, পড়াশোনা করবেন। আবার আপনার স্ত্রী হয়ে ঘরের কাজ কর্ম করবেন, আবার নিজের আত্মায় ফেরত এসে নিজের কাজ কর্ম করবেন? ব্যাপার টা কেমন ভৌতিক হয়ে গেল না?

আরে ভাই সময়টা লাগবে কত?

হুম সময় তো লাগবেই, সময় লাগবে আপনার পরিশ্রম মেধা এবং চেষ্টার উপর নির্ভর করে। তবে আমার মতে ১ বছরে একজন ভালো মানের ওয়েব ডিজাইনার বা ডেভেলপার হউয়া সম্ভব।

তাহলে কীভাবে শুরু করতে পারি?

শুরু করুননা! শুরু করে দিন? হ্যা! শুরু করে দিন। আপনি গুগল কে দিয়েই শুরু করে দিন। গুগল কেই একটু জিজ্ঞেস করে দেখুনঃ "How to learn web design" দেখুনতো গুগল মামা কী বলে?
আসলে গুগল মামা প্রয়োজনের চেয়ে একটু বেশি কথা বলে। আমি ব্যাপার টা সহজ করে দেই...

তাহলে চলুন পথ চলা শুরু করা যাক?

হুম... ওয়েব ডিজাইন শিখতে হবে। তাহলে সর্ব প্রথম ওয়েব ডিজাইন এর বীজ "এইচটিএমএল" শিখতে হবে। আর খুব ভালো ভাবেই শিখতে হবে। ভালো ভাবে কীভাবে শিখবেন? আমি বলে দেব। কিন্তু শেখার ধৈর্য আছে কি? চ্যালেঞ্জ করলাম আপনাকে! দেখা যাবে ;)
বই পড়ে শুরু করুন...
এইচটিএমএল এর কিছু বই পড়ুন। ইংরেজি রে ভাই! হ্যা... ইংরেজি। বাংলায় ও বই আছে। তবে ঐযে! ভালো মত শিখতে হবেনা? তাই আপনাকে ইংরেজি বই ই পড়তে হবে।

Head First HTML with CSS & XHTML

এত বই থাকতে এই বইটাই কেন? আমি পড়েছি তাই। "ভাই আপনাকে কি ওরা কমিশন দিবে নাকি প্রোমশন করার জন্য?" দিলে ব্যাপক খুশি হইতাম :D আসলে হেড ফার্স্ট এর বই গুলো অনেক গবেষণা করে লেখা। গবেষণা শুধু এইচটিএমএল এর উপর নয়, গবেষণা আপনার মস্তিষ্কের উপর। আপনি কীভাবে পড়লে, কি পড়লে বুঝতে পারবেন, এবং আপনার বোরিং লাগবে না। ইত্যাদি বিষয়ের উপর গবেষণা করে এরা বই গুলো লিখে। এদের বই এ অনেক ছবি, তথ্য এবং আরো অনেক কিছুই থাকে যা আপনার বই পড়ার অভিজ্ঞতা বদলে দেবে এবং আপনার এইচটিএমএল শেখাকে বেশ আনন্দদায়ক করে তুলবে!
আসলে এটা আমার ব্যক্তিগত পছন্দ। আরো অনেক বই আছে এইচটিএমএল শেখার জন্য। আপনি সেগুলোও পড়তে পারেন। সেই বইয়ের খোজ পেতে গুগল মামার সাহায্য নিন।
আর হ্যা! এই বই পড়লে আপনি এইচটিএমএল এর সাথে সিএসএস ও ঝালাই করে নিতে পারবেন।
ঠিক এভাবেই নিচের ধারা অনুযায়ী শেখা চালিয়ে যানঃ
এইচটিএমএল > সিএসএস > সিএসএস ৩ > এইচটিএমএল ৫ > জাভাস্ক্রিপ্ট > জেকুয়েরি > পিএইচপি > ওয়ার্ডপ্রেস কোর > পিএইচপি কোর > রুবি > পাইথন > আরে ভাই থামেন থামেন... এইগুলান কি?
এহেম এহেম... যেটা বলেছিলাম, শেখার শেষ নেই। আরো অনেক আছে। তবে আপনি সফল ভাবে প্রথম ৯-১০ টা ধাপ সম্পন্ন করতে পারলেই আপনি বস!

আসলে কি এতটাই সহজ?

হ্যা! আবার না! নির্ভর করে আপনার উপর :roll: এই ধাপ গুলোর মাঝেও আরো অনেক ধাপ আছে যা সময়ের সাথে প্রয়োজনের ধাক্কায় আপনাকে এমনিতেই শিখতে হবে। যেমন, ওয়েব সার্ভার মেনেজমেন্ট, ডোমেইন-হোস্টিং মেনেজমেন্ট, বিভিন্ন ফ্র্যামওয়ার্ক, ইত্যাদি ইত্যাদি অনেক কিছু!
আসলে ওয়েব ডিজাইন এর জগতে এসে আমি অতল সমুদ্রে পরে গেছি। কোন কুল কিনারা দেখতে পারছি না। তবে আমি নিজেই একটি কুল বানিয়ে নিয়েছি। আমি এইচটিএমএল, সিএসএস, জাভাস্ক্রিপ্ট বেসিক, পিএইচপি বেসিক, ওয়ার্ডপ্রেস বেসিক শেষ করে এখন ওয়ার্ডপ্রেস কোর এ নজর দিয়েছি। এবং এতেই আপাতত একটা কুল কিনারা করবো বলে প্রতিজ্ঞা নিয়েছি। ওয়ার্ডপ্রেস কোর নিয়ে বেশ পড়াশোনা ও গবেষণা করছি। থীম ডেভেলপমেন্ট, প্লাগিন ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি শিখছি। এক সময় হয়তো ২-৩ বছর পর ওয়ার্ডপ্রেস কোর টা ঝালাই করতে পারলে হয়তো আরো বড় কিছুতে নজর দিবো। র পিএইচপি, পিএইচপি ফ্র্যামোয়ার্ক, বা আরো বড় কিছু। তবে আপাতত ওয়ার্ডপ্রেস এর একটা শেষ দেখতে চাই।

ওয়ার্ডপ্রেস কেই কেন বাছাই করলাম?

আসলে ওয়ার্ডপ্রেস ছাড়া এখন পেটের ভাত হজম হয় না। সবদিকে ওয়ার্ডপ্রেস এর ছড়াছড়ি। বলতে গেলে ওয়ার্ডপ্রেস এর মার্কেট বেশ ভালো। আর মুলত আমার ওয়ার্ডপ্রেস কে ক্যারিয়ার হিসেবে বাছাই করার কারন হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে করা যায়না এমন কিছু আমার নজরে পরেনি। আর যদি এমন কিছু থেকে থাকে যেটা ওয়ার্ডপ্রেস এ করা যায় না, সেটাকে ওয়ার্ডপ্রেস এ করে দেখানো হবে আমার জন্য চ্যালেঞ্জ। মনে হয় ওয়ার্ডপ্রেস এর প্রেমে পরে গেছি :roll: :mrgreen:

বেশ গুরুত্তপুর্ন কথা!

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। আমি অনেক ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখেছি। বেশ কিছু বই পড়েছি। অনেক আর্টিকেল পড়েছি। বাংলা ইংরেজি দুটোই। সে থেকে আমি যেই জ্ঞান লাভ করলাম সেটি হলঃ "শিখতে হলে আপনাকে পড়তে হবে"
আপনি যতই ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখেন, যতই ট্রেইনিং সেন্টার এর পরা পানি খান লাভ নাই! পরিপুর্ন জ্ঞান লাভ করতে হলে আপনাকে বই পড়তে হবে। হতে পারে সেটা প্রিন্টেড বই বা ইবুক। আর ইবুক কিন্তু অনেক আছে! খুজে নিতে পারলেই চলে।

ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখা কি বাদ দিয়ে দিবেন?

নাহ :/ তা কেন করবেন? ভিডিও টিউটোরিয়াল এরও দরকার আছে। এতে প্র্যাক্টিকেল অভিজ্ঞতা মেলে। অর্থাৎ আপনাকে বই পড়তে হবে, ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে হবে, আর্টিকেল পড়তে হবে প্র্যাক্টিস করতে হবে, রাতের ঘুম হারাম করতে হবে, খাওয়া দাওয়া ভুলে যেতে হবে, ওয়েব ডিজাইন ও সম্পুর্ন নেশাগ্রস্ত ভাবে নিমগ্ন হতে হবে! হুম ঠিক তাই, যেটা আপনি মাত্র পড়লেন।
আসলে আমি এতগুলো কথা দিয়ে বোঝাতে চেয়েছি "ওয়েব ডিজাইন" জিনিসটা বেশ সোজা নয়! আবার অনেকটাই সোজা যদি আপনি পরিশ্রম করতে রাজী থাকেন।
আজকের মত এখানেই বিদায়। জানি আপনার মাথাব্যাথা শুরু হয়েছে। একটু বিশ্রাম নিয়ে নিন। একটু সুস্থ হলে ওয়েব ডিজাইন ক্যারিয়ার নিয়ে আমার আরকটা বক্তৃতা সম্পন্ন চেইন টিউন পড়ে নিয়েনঃ

ওয়েব ডিজাইন স্বপ্নের ক্যারিয়ার

আর হ্যা! আমার টিউন গুলো নিয়মিত পড়ার চেষ্টা করবেন ;) কারণ আমি মাঝে মধ্যেই এমন মাথা ব্যাথা প্রদান কারী টিউন লিখি। তাই কম্পিউটার লাভার এর টিউন পড়ার আগে মাথা ব্যাথার ঔষধ কাছে রাখা বাঞ্ছনীয়।

ডাউনলোড করে নিন বাংলা টু বাংলা/ইংরেজি, ইংরেজি টু বাংলা ডিকশনারি

কোন শব্দের অর্থ জানা না থাকলে সেক্ষেত্রে মুহূর্তেই সেই শব্দের অর্থ খুঁজে বের করতে ডিকশনারির জুড়ি নেই। যারা লেখাপড়া করেন বা যাদের নিত্য নতুন শব্দের অর্থ শেখার শখ তাদের কাছে ডিকশনারি অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। ডিকশনারি দুই প্রকার হতে পারে। কাগজে মুদ্রিত আর প্রোগ্রামে লিখিত। বর্তমানে কম্পিউটার বা অন্য কোন আধুনিক ডিভাইজে ব্যবহার উপযোগী ডিকশনারি বহুল জনপ্রিয়। আজ আপনাদের সাথে আমার কাছে থাকা বাংলা থেকে বাংলা/ইংরেজি এবং ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ করার একটি ডিকশনারি শেয়ার করবো। যারা প্রয়োজন মনে করেন তারা নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড করা হলে আর সাধারণ পাঁচটা সফটওয়্যারের মতোই ইনস্টল পদ্ধতি। ইনস্টল হলে ডেক্সটপে আইকন দেখতে পাবেন। ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন। নিচের চিত্রের মতো দেখতে পাবেন। বাকিটা আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। সফটওয়্যারটি উইনডোজ প্লাটফর্মের জন্য উপযোগী। সাইজ মাত্র ৫.৭৫ মেগাবাইট।

ডাউনলোড

পোস্টটি প্রথম এখানে প্রকাশিত। আর আপনাদেরকে আমন্ত্রণ আমার ব্লগ ভিজিট করার জন্য। জানলেওয়ালা
[পোস্টটি নিয়ে সমালোচনা করার জন্য আপনি আমন্ত্রিত। আপনি সমালোচনা না করলে কীভাবে চলবে? আপনি সমালোচনা করবেন বলেই তো পোস্টটি করা।]

মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৩

ফেসবুক প্রোফাইলের নাম পরিবর্তন ব্লক হয়ে গেলেও যেভাবে নাম বাংলায় রূপান্তর করতে পারবেন

অনেকেরই পাঁচবার নাম পরিবর্তন করার পর You can’t update your name right now because you’ve already changed it too many times. বার্তাটি প্রদর্শন করে। কিন্তু যারা এর পরেও বাংলায় নাম পরিবর্তন করতে চান , অথবা ইংরেজিতেই নাম পরিবর্তন করতে চান, তারা এ উপায়ে নাম পালটাতে পারেন।
facebook
১ কম্পিউটার থেকে Click This Link এই লিঙ্কে যান। মোবাইল ইউজাররা এইখানে যান Click This Link
২ নতুন পাতা এলে ওখানে First name, Middle name, Last name এর নিচের ঘরগুলো আপনার কাঙ্খিত নাম দিয়ে পূরণ করুন ।
৩ Reason for change এর ঘরে আপনার নাম পরিবর্তনের কারণ সিলেক্ট করুন।
৪ একদম নিচে যেখানে আপনার একটি Photo ID আপলোড করতে বলা হয়েছে, ওখানে আপনার নিজের চেহারার একটি ছবি আপলোড দিন , যেটা আপনার profile picture হিসেবে ব্যাবহার করছেন।
৫ এইবার Send বাটনে ক্লিক করুন । এখন আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে।
আপনার নাম সয়ংক্রিয়ভাবেই বাংলায় রূপান্তরিত হয়ে যাবে । তবে এর জন্যে আপনাকে অপেক্ষা করতে হতে পারে ২৪ থেকে ৭২ ঘণ্টা ।
এটা একটা automated system. কেউ পরীক্ষা করে দেখবে না আপনি আসল নাম, ছবি ব্যাবহার করেছেন কি না। তবে আপনার নিজের চেহারাযুক্ত profile picture টি নাম পরিবর্তন হবার আগ পর্যন্ত পরিবর্তন করবেন না।
একই উপায়েই যেকোনো ভাষায়ই নাম দিতে পারেন ইচ্ছামত।

জিপ/রার ফাইলের পাসওয়ার্ড বের করুন কোন রকম সফটওয়্যার ছাড়াই !

আসসালামু আলাইকুম ।
কিন্তু অনেকদিনে মাথায় অনেক জং ধরে গেছে ।তাই তেমন কোন অসাধারন টিপস দিতে পারছি না ।
সাধারন কিছু নিয়েই এলাম । আজকে আমরা দেখবো কিভাবে সফটওয়্যার ছাড়াই রার/জিপ ফাইলের পাসওয়ার্ড রিকভারি করা যায় ।
আমরা অনেকেই পাসওয়ার্ডওয়ালা জিপ/রার ফাইল নিয়ে সমস্যায় পড়ি মাঝে মাঝে ।
পাসওয়ার্ড  উদ্ধার করতে নানা সফটওয়্যারের সাহায্য নিই ।কিন্তু এ জটিল কাজটি আপনি কোন রকম জটিলতা ছাড়াই সিম্পল একটি নোটপ্যাড ট্রিকসের মাধ্যমে করতে পারেন ।
তাহলে আর কি দরকার আজ্যাইরা রিকোভার  সফটওয়্যারের ? :P
তাহলে আসুন কাজ শুরু করি -
প্রথমে নোটপ্যাড খুলুন-
Screenshot_2
নিচের কোডটি কপি পেস্ট করুন নোটপ্যাডে-
REM ==================================================
REM www.pchelplinebd.com
@echo off
color B
title Rar Password Cracker By pchelplinebd.com
mode con: cols=47 lines=20
copy "C:\Program Files\WinRAR\Unrar.exe" 
SET PASS=0
SET TMP=TempFold
MD %TMP%
:RAR
cls
echo ----------------------------------------------
echo                   GET DETAIL
echo ----------------------------------------------
echo.
SET/P "NAME=Enter File Name  : "
IF "%NAME%"=="" goto NERROR
goto GPATH
:NERROR
echo ----------------------------------------------
echo                      ERROR
echo ----------------------------------------------
echo Sorry you can't leave it blank.
pause
goto RAR
:GPATH
SET/P "PATH=Enter Full Path : "
IF "%PATH%"=="" goto PERROR
goto NEXT
:PERROR
echo ----------------------------------------------
echo                      ERROR
echo ----------------------------------------------
echo Sorry you can't leave it blank.
pause
goto RAR
:NEXT
IF EXIST "%PATH%\%NAME%" GOTO SP
goto PATH
:PATH
cls
echo ----------------------------------------------
echo                     ERROR
echo ----------------------------------------------
echo Opppss File does not Exist..
pause
goto RAR
:SP
echo.
echo Generating Password...
echo. 
:START
title Cracking Password...
SET /A PASS=%PASS%+1
echo %RANDOM%%RANDOM%%RANDOM%%RANDOM%%RANDOM%%RANDOM%%RANDOM%%RANDOM%%RANDOM%
UNRAR E -INUL -P%PASS% "%PATH%\%NAME%" "%TMP%"
IF /I %ERRORLEVEL% EQU 0 GOTO FINISH
GOTO START
:FINISH
RD %TMP% /Q /S
Del "Unrar.exe" 
cls
title Password Found
echo ----------------------------------------------
echo                     CRACKED
echo ----------------------------------------------
echo.
echo PASSWORD FOUND!
echo FILE  = %NAME%
echo CRACKED PASSWORD = %PASS%
echo this cracker created by KHALED MAHMUD KHAN
echo all rights reserved by www.pchelplinebd.com
pause>NUL
exit
REM ==================================================

File/Save as অপশনে গিয়ে Crack Pass Recover.bat  নামে ফাইলটি সেভ করুন-
Screenshot_3খেয়াল করুন যেখানে নোটপ্যাডটি সেভ করেছেন সেখানে উক্ত নামে একটি আলাদা (bat) ফাইল তৈরী
হয়েছে ।ঠিক এরকম-
Screenshot_3উক্ত ফাইলটি ওপেন করুন এবং -
হহহ
Enter Full Name অংশে আপনার পাসওয়ার্ড দেয়া রার/জিপ ফাইলটির নাম লিখুন সঠিক বানানে ।
যেমন আমি এখানে যে ফাইলটির পাসওয়ার্ড উদ্ধার করবো তার নাম Hiren Boot CD
এরপর ইন্টার চাপুন ।
Enter Full Path অংশে ফাইলটির  লোকেশন দেখিয়ে দিন ।যেমন আমার ফাইলটি ছিলো সি ড্রাইভে ।
তাই লোকেশন হয়েছে C:/
লোকেশন দেখিয়ে ইন্টার চাপুন ।এখন একটু ওয়েট করুন ।এরকম একটি স্কীন আসবে -
Screenshot_6পাসওয়ার্ড উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে ।মনে রাখবেন , ফাইলের সাইজ যত বড় হবে উদ্ধার কাজে সময় তত বেশী লাগবে । তারপর দেখুন অবশেষে -
found
Password Found ! আইমিন পাসওয়ার্ডটি পাওয়া গেছে 8-)

দেখলেন তো কত সহজে হয়ে গেলো :)
যারা এতসব গুতাগুতি আইমিন নোটপ্যাডে কাজ করার মত কষ্টটুকটু করতে চান না তাদের জন্য
ফাইলটি আপলোড করে দিলাম । এখানে ক্লীক করে নামিয়ে নিন
আজ এ পর্যন্তই ।কেমন লাগলো জানাবেন ।
পরিশেষে ,
বেশ কয়েকমাস আগে আমার বাবা মারা গেছেন ।
তারপর থেকে আমি অনলাইন জগতের বাইরেই আছি ।
কোন কিছুই আর আগের মত ভাল লাগে না ।এই যে আজ লিখতে বসলাম সেটাও নাসির ভাইয়ের অনরোধেই ।
ভালোই লাগলো ।কিছুটা সময় তো মনটা অন্যদিকে দিতে পারলাম ।
যদি কোন ভুল হয়ে থাকে মাফ করবেন ।
একটা সময় অনেকদিন ধরে আমিই ছিলাম পিসি হেলপলাইনের সেরা লেখকের তালিকায় ।
বলা যায় তখন তেমন কম্পিটিশনই ছিলো না ।এখন যে আর সেরার দৌড়ে যেতে পারবো না সেটা আমার বোঝা হয়ে গেছে ।কারন এখনকার সবাই এত ভালো লেখে যে তাদের কাছে আমি কিছুই না ।
সবাইকে ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।আল্লাহ হাফেজ ।

নতুন পাসপোর্ট বানাবেন কিভাবে? নতুন পাসপোর্টের বানাতে যা যা লাগবে ।


যেভাবে নতুন পাসপোর্ট বানাবেনঃ

প্রথমে পাসপোর্ট অফিস থেকে অথবা এখান থেকে ফরম সংগ্রহ করুন। নতুন একটি পাসপোর্ট বানানোর ক্ষেত্রে আপনাকে মোট তিনটি ফরম পূরণ করতে হবে। প্রত্যেক ফরমে আপনার ছবি আঠা (আইকা) দিয়ে লাগাতে হবে। মনে রাখবেন ভুলেও ষ্ট্যাপল করতে যাবেন না। ছবির উপরে এবঙ ফরমে অবস্থিত নির্দিষ্ট স্থানে প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়ন করতে হবে। আর হ্যা জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি বা জন্ম সনদের ফটোকপি অবশ্যই লাগবে। এরপর ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে। সাধাণত ১ মাসে পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য ৩ হাজার টাকা এবং জরুরিতে মানে ১ সপ্তাহের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে ৬ হাজার টাকা জমা দিতে হবে। টাকা জমার মূল রশিদ ফরমের সাথে জমা দিতে হবে। এছাড়া আপনি আপনার সুবিধার্থে টাকা জমা দেওয়ার রশিদটির ফটোপকপিও সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন।

এবার ফরম ও টাকা জমা দেওয়ার রশিদ সহকারে পাসপোর্ট অফিসে যান। আপনার তিনটি ফরম সম্পূর্ণ প্রস্তুত এটা নিশ্চিত হলে লাইনে দাড়ান। এরপর একজন কর্মকর্তাকে দিয়ে ফরমটি অনুমোদন করাবেন। তারপর কম্পিউটার এন্ট্রির কাজ শেষ হলে কাউন্টার থেকে রশিদ সংগ্রহ করুন এবং ছবি তোলার উদ্দেশ্যে ছবি তোলার রুমে যান। আপনার রশিদটি চেক করুন। যদি কোন অংশে ভুল থাকে তাহলে ছবি তোলার রুম থেকেও তা আবার সংশোধন করতে পারবেন। এরপর থানা ও এসবি অফিসের কর্মকর্তার অনুসন্ধান রিপোর্ট পাসপোর্ট অফিসে যাওয়ার পর রশিদে উল্লেখিত সময়ে একই অফিস থেকে আপনার পাসপোর্টটি সংগ্রহ করুন। আপনার রশিদে উল্লেখিত নম্বরে এসএমএস করেও আপনার পাসপোর্টের অগ্রগতির খোঁজ খবর জানতে পারবেন।

মনে রাখবেনঃ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসের দীর্ঘ লাইনে না দাড়িয়েও আপনি পাসপোর্ট তৈরী করতে পারবেন। ঢাকা মহানগরীর কয়েকটি এলাকা মিলে একটি স্থানীয় পাসপোর্ট কেন্দ্র তৈরী হয়েছে। সে সব পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট, রিনিউ, রিপেসমেন্ট সংক্রান্ত সব তথ্য ও সেবা পাবেন। এক্ষেত্রে যারা “মালিবাগ, বাসাবো, যাত্রাবাড়ী, আরামবাগ, ফকিরাপুল” এলাকায় বাসবাস করেন তারা যেতে পারেন যাত্রাবাড়ী রায়েরবাগ পুনম সিনেমা হলের নিকস্থ পাসপোর্ট অফিসে।

বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৩

পেশা হিসাবে নিন গ্রাফিক্স ডিজাইন

আপনার মন কি সৃজনশীল কিছু করতে চায়? সময় পেলেই কি কম্পিউটারের ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর দিয়ে নানান ধরনের ছবি আকা-আকির কাজ শুরু করে দেন?গ্রাফিক্স ডিজাইনকে কি আপনি আপনার ক্যারিয়ার সঙ্গী করতে চান? দেশীয় অথবা অনলাইন মার্কেটপ্লেসে পার্ট-টাইম বা ফুল টাইম কাজ করে অপেক্ষাকৃত বেশি আয় করতে চান? তাহলে  চিন্তা ভাবনা করেই  নেমে পড়ুন গ্রাফিক্স ডিজাইনে। অন্যান্য সকল পেশা থেকে গ্রাফিক্স ডিজাইন পেশাটি সবচেয়ে বেশী নিরাপদ ও ঝামেলা মুক্ত। এটা বলার কারণ হলো অন্যান্য  পেশার বিপরীতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কোনো কাজের অভাব হয় না । এটা একটি সন্মানজনক পেশাও বটে।
কাদেরকে গ্রাফিক্স ডিজাইনার বলে ?
আসুন প্রথমেই জেনে নেওয়া যাক গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে বা কারা  তাদের কি কাজ ? গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো “আর্ট বা কলা” এর  মাধ্যম। ডিজাইনার তার কাজের মাধ্যমে  ব্যবহারকারীর মধ্যে একটি ভালো প্রভাব ফেলতে পারেন। যেটি সেই ব্যবহারকারীর মস্তিস্কে একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে। তাই গ্রাফিক্স ডিজাইনার হলেন তিনি, যিনি গ্রাহকের চাহিদানুযায়ী বেশ কিছু কালার, টাইপফেস, ইমেজ এবং অ্যানিমেশন ব্যবহারের মাধ্যমে তার মনের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হন। এটার ফলাফল অভ্যান্তরীন বা প্রিন্ট উভয়ই হতে পারে। আর এখনকার দিনে সচরাচর পাওয়া বিভিন্ন টুলস ও লেআউট।যার ব্যবহারের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইনার তার কাজকে আরো বেশি ক্রিয়েটিভ ও গ্রাহকের চাহিদা পূরণ করে বাড়তি আনন্দ দিতে পারে।
 গ্রাফিক্স ডিজাইনাদের কাজের ক্ষেত্র
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের দায়িত্ব হলো তার কাজ, পণ্য বা সেবার মান  ও ভাবমূর্তি ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলা।  পূর্বপরিকল্পনা ছাড়া ডিজাইন করতে গেলে যতোই ভালো পণ্য হোক না কেন সেটি প্রথমেই বিফল হতেই হবে। তাই একটি নিদ্দিষ্ট পরিকল্পনা ও সৃজনশীলতাকে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের মানকে উন্নত করে।  নিজেকে দক্ষ করতে পারলে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের অভাব হয় না! সম্প্রতি দেয়া এক তথ্যমতে, বর্তমানে প্রায় ৩৫ শতাংশ মানুষ  গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজ করে আত্বনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী।
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের ক্ষেত্র হিসেবে ইন্টার্যা ক্টিভ মিডিয়া, প্রমোশনাল ডিসপ্লে, জার্নাল, কর্পোরেট রিপোর্টস, মার্কেটিং ব্রোশিউর, সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন, লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইনসহ বিভিন্ন বিষয় রয়েছে। দেশীয় বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেটাই বলি না কেনো প্রতিনিয়ত গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
 একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে কি কি শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা দরকার?
আসলে পেশা হিসেবে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে গেলে শিক্ষাগত যোগ্যতা কোনো বিষয় না।  মূলত আপনার কাজের উপর দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। তারপর আপনার সৃজনশীলতা আপনাকে সফলতা উচ্চ শিখরে পৌছে দিবে। তবে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান শিক্ষাগত যোগ্যতা বিষয়টি বিবেচনা করে তাদের চাওয়া মূলত গ্রাফিক্স ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা, ফাইন আর্টসে ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী। তবে সব ক্ষেত্রেই তারা কাজের দক্ষতার বিষয়টি আগে গুরুত্ব দেন।অতএব আপনাকেই আগে দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের আয় কেমন হতে পারে?
অনেকেরই মনে প্রশ্ন আসতে পারে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের আয় কি রকম হতে পারে? ডিজাইনারদের বেতন নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ডিজাইনার স্যালারিজ এর মতে, একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার প্রতি বছরে গ্রাফিক্স ডিজাইন বা এ সম্পর্কিত কাজ করে ১ লাখ ডলার বা তার বেশী আয় করতে পারে। বাংলাদেশে গ্রাফিক্স ডিজাইনে ডিপ্লোমাধারীর বেতন মাসে সাধারণত ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। তবে ব্যাচেলর ফাইন আর্টসে ব্যাচেলর ডিগ্রিধারীদের বেতন মাসিক ১ থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তাছাড়া আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একটি লোগো ডিজাইন করলে ৫ থেকে শুরু করে ২ হাজার ডলার বা তার বেশী পেতে পারেন। এছাড়া আপনি ৯৯ডিজাইন’স ডটকম, ফ্রিল্যান্সার কনটেস্ট, ওডেস্কসহ অনেক ওয়েবসাইট বা অনলাইন মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আপনি একই ধরনের কাজগুলো করতে  পাবেন। সর্বপোরি আপনার  কাজের মানের  উপরই নির্ভর করবে,আপনার আয়।
তাহলে আজ থেকে শুরু হয়ে যাক আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার যাএা।
ফেসবুকে আমার সাথে বন্ধু হতে চাইলে ক্লিক করুন।
গ্রাফিক্স , এসইও বা ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত নানা ধরণের সমস্যার সমাধান বা গুরুত্ত্বপূর্ণ তথ্যের জন্য  আমার প্রিয় এই ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করতে পারেন http://www.facebook.com/groups/creativeit/

ফ্রী ডাউনলোড করে নিন ৭৭০০০ টাকার Wifi Password Recovery সফটওয়্যার সঙ্গে দেখে নিন ব্যাবহারবিধি।

সবাইকে অনেক শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন একটি প্রোফেশনাল হ্যাকিং সফটওয়্যার যার মাধ্যমে দুনিয়ার তাবৎ পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের, পাসওয়ার্ড Recovery করতে পারবেন এবং বিনা মুল্যে পুরো সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। এটি নিয়ে কাজ করার আগে সবার প্রথমে আপনার পিসির এন্টিভাইরাসের প্রোটেকশন  অফ করুন।
এন্টিভাইরাসের প্রোটেকশন করার কথা বলা হয়েছে এই কারনে, কারন এন্টিভাইরাস এটিকে হারমফুল সফটওয়্যার হিসাবে ডিটেক্ট করবে এবং আপনাকে কাজ করতে দিবে না। ডাউনলোড করে নিন Wifi Password Recovery সফটওয়্যারটি।
ডাউনলোড করুনঃ এখন থেকে
পধতিঃ
  •  প্রথমে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন এবং রান করান। প্রয়োজনীয় ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
  •  Rules Tab এ যান এবং Enable advanced rules এ টিক দিন।
  • Formula বক্সে নিচের কোডটি পেস্ট করুন, tods=1 and dmac=FF:FF:FF:FF:FF:FF (চিত্রের মত) এবং Name বক্সে টাইপ করুন a । তারপর "Add/Edit" ক্লিক করুন।
  • এবার Settings এ গিয়ে option ক্লিক করুন।
  • Memory Usages Tab এ যান এবং Ok করুন। (maximum packets in buffer ২০০০০ করে দিন)  (যদি রিস্টার্ট চায়,  রিস্টার্ট করুন, মানে প্রোগ্রাম টি ক্লোজ করে আবার চালু করুন)।
  • ডান দিকে উপরে তিনটি ফানেল দেখা যাচ্ছে, D লেখা প্রথম ফানেলটি চেক করে বাকি দুটি আনচেক করুন।
  •  তারপর Search বাটনটি ক্লিক করুন এবং যে নেটওয়ার্ক টি password recovery করতে চান তা খুজে বের করুন। Channels Tab এ ড্র্যাগ করে সিলেক্ট করুন এবং  Capture বাটন ক্লিক করুন।
  •  এখন অন্য যে এডাপ্টার যেটি কোন কিছু Capture করছে না সেটি দিয়ে পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড নেটওয়ার্কে কানেক্ট করুন, যখন পাসওয়ার্ড চাইবে তখন আপনার ইচ্ছামত কিছু যেমন 123456 দিয়ে দিন।
  • তখন এই মেসেজ দেখাবে Connected with limited connectivity।
  • পুনরায় মেইন মেনুতে যান এবং Packets Tab এ যান, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে,  Packet এর Couple দেখতে পারবেন।
  • ARP REQ নামের Packet এ রাইট ক্লিক করুন তারপর Send Packet(s) এ গিয়ে Selected ক্লিক করুন। Value গুলি চেঞ্জ করুন। তারপর Send বাটন ক্লিক করুন।
  • পুনরায় মেইন মেনুর Rules Tab এ যান এবং আপনার তৈরিকৃত Rule টি আনচেক করুন।
  • ২০০০০ Packet সিলেক্ট করুন এবং Save করুন। অবশ্যই মনে রাখবেন যে কথায় এটি সেভ করেছেন। Save as করার সময় ncf ফাইলের পরিবর্তে dump cap ফাইল হিসাবে সেভ করুন।
  • Connected ক্লিক করুন আপনার কাংখিত নেটওয়ার্কে।
এই সফটওয়্যার টির ২০ তাঁর মত  Screenshot সহ স্টেপ বাই স্টেপ দেয়া আছে, উপরের মাধ্যমে করতে না পারলে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন।


আপনাদের সময় হলে আমার সাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেন, এ সাইট এ এ রকম অনেক টিপস পাবেন আশা করি ভাল লাগবে : SarkarFile

ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন .না লাগলেও কমেন্ট করবেন।
আল্লাহ্‌ হাফেজ। সবাই সাবধানে থাকুন ও সুস্ত থাকুন এই কামনায়।

ফেইসবুকের অনাকাঙ্খিত সব ফ্রেন্ডদের এক ক্লিকেই বাদ দিন !

আসসালামু আলাইকুম

আমি ২০০৮ এ যখন ফেইসবুক একাউন্ট খুলি তখন খুব খুব রিকুয়েস্ট পাঠাইতাম । এখন দেখি আমার ৩০০ এর উপর ফ্রেন্ড। অনেক অনেক আছে জাদের আমি নিজেও জীবনে দেখি নাই। (আমার আইডি ৪ টা , ৪ কাজের জন্য। ১ম আইডিটার কথা বলতেছি) এখন আমি বিরক্ত হয়ে ফ্রেন্ড কমাবো কিন্তু এতো টাইম কই। তারপর খুজতে লাগলাম কন সিস্টেম আছে কিনা। তার পর আমার সোলিউসন পেলাম। তো আজ আমি এটা সেয়ার করতেছি।
এটি করার জন্য আমাকে সর্বপ্রথম যেটি করতে হবে তা হলো আপনার পিসি/ল্যাপটপেমজিলা ফায়ারফক্স এর লেটেস্ট ভার্সনটি ডাউনলোড করে ইনস্ট্রল করতে হবে।
তারপর এখান থেকে Grease monkey Add-ons টি ডাউনলোড করে আপনার ইনস্ট্রল করা মজিলা ফায়ারফক্স এ এড করে নিন। আর সেটিকে এনাবল করে দিন,যদি এনাবল করা থাকে তবে কিছুই করার প্রয়োজন নেই। এড হবার পর নিন্মের ছবির মত দেখা যাবে। আর এর দ্বারাই আপনি নিশ্চিত হবেন যে এড অন টি ব্রাউজারে ঠিক ভাবে এড হয়েছে কিনা

এবার মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারটি রি-স্টার্ট দিন।
রি-স্টার্ট দেওয়ার পর এখান থেকে এই স্ক্রিপ্টটি খুব সাবধানতার সাথে মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারে ইনস্ট্রল করুন।
সঠিক ভাবে ইনস্ট্রল করা হয়ে গেলে নিন্মের চিত্রের ন্যায় দেখা যাবে।

ইনস্ট্রল করার পর আপনার ফেসবুকের ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ফেসবুকে লগ ইন করুন। লগ ইন করে সোজা ফ্রেন্ড লিস্টে যান। নিচের চিত্রে দেখুন-
আপনি যদি চান সব ফ্রেন্ড রিমুভ করবেন তবে মার্ক অল করুন,অথবা নির্দিষ্ট কিছু রিমুভ করতে চাইলে তাদেরকে মার্ক করে ডিলিট করুন। তারপর দেখুন আপনার জন্য কি ম্যাজিক অপেক্ষা করছে!!!!!

আমার আরও টিউনসঃ